২০৫০ সাল। স্কুল-কলেজ, ব্যবসা-বানিজ্য, অফিস-আদালত সব ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ভার্চুয়াল স্পেসে হচ্ছে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এতটাই উন্নতি লাভ করেছে যে- চোখ ও কান ব্যবহার করে অনুভব করা বাস্তব দুনিয়ার চাইতে এটা অনেক বেশী রিয়েল মনে হয়। অনেক মানুষেরই চোখে কিংবা কানে সমস্যা থাকার কারণে পৃথিবীকে ঠিকমত অনুভব করতে পারতো না। ভার্চুয়াল রিয়েলিটির চিপ (VR Chip) মাথার কাছাকাছি কোথাও রাখলেই সেটা সরাসরি ব্রেইনের সাথে কানেক্টেড হয়ে ব্রেনে ইলেকট্রিক সিগনাল পাঠিয়ে শব্দ ও ছবি তৈরি করে। এই অনুভূতি বাস্তবে চোখ কান দিয়ে অনুভব করা পৃথিবী থেকে উন্নত। একটা ফ্যাশনেবল ক্যাপ কিংবা কানের দুলে মানুষ এই চিপ লাগিয়ে নিয়েছে। কেউ কেউ অতিরিক্ত কিছু বহনের ঝামেলা এড়াতে সার্জারি করে মাথার পেছনে চামড়ার নিচে বসিয়ে নিয়েছে। VR Chip পকেটে রাখা একটা কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করে যেটা সবসময় অনলাইনে কানেক্টেড। ইন্টারনেট এখন আর আলাদা করে টাকা দিয়ে কিনতে হয় না, কানেকশন নিতে হয় না। পৃথিবী থেকে ৬০ হাজার ফিট উপরে উড়ে বেড়ানো অসংখ্য ড্রোন দিয়ে পুরো...